পরবর্তী খবর
Same Sex Marriage review pleas dismissed: আইনি স্বীকৃতি পাবে সমলিঙ্গে বিবাহ? রিভিউ পিটিশন খারিজ SC-র, ‘কোনও ত্রুটি নেই…’
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 09 Jan 2025, 09:34 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Same Sex Marriage review pleas dismissed: আইনি স্বীকৃতি পাবে সমলিঙ্গে বিবাহ? রিভিউ পিটিশন খারিজ SC-র, ‘কোনও ত্রুটি নেই…’
Share সমলিঙ্গে বিয়ে নিয়ে যে রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট, তা পুনর্বিবেচনা করে দেখা হচ্ছে না। সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে ২০২৩ সালের অক্টোবরে সমলিঙ্গে বিবাহকে যে আইনি স্বীকৃতি দেয়নি শীর্ষ আদালত, তা নিয়ে একগুচ্ছ রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। যদিও সেগুলি খারিজ করে দিয়ে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, শীর্ষ আদালত যে রায় দিয়েছিল, তাতে কোনও ত্রুটি মেলেনি। যে মতামত প্রকাশ করা হয়েছিল, তা আইন মেনেই ছিল। তাই কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই। যে বেঞ্চে আছেন বিচারপতি বিআর গভাই, বিচারপতি সূর্যকান্ত, বিচারপতি বি ভি নাগরত্না, বিচারপতি পি এস নরসীমা এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত।
মূল বেঞ্চের ৪ বিচারপতিই অবসর নিয়েছন!
যে পাঁচজন বিচারপতির বেঞ্চ রিভিউ পিটিশনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে, তাঁদের মধ্যে মাত্র একজনই পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চে ছিলেন, যে বেঞ্চ সমলিঙ্গে বিবাহকে আইনি স্বীকৃতি দেয়নি। মূল বেঞ্চের চার সদস্য (তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কৌল, বিচারপতি রবীন্দ্র ভট্ট এবং বিচারপতি হিমা কোমলি) অবসরগ্রহণ করেছেন।
সংসদের অধিকারের মধ্যে পড়ে, বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট
সমলিঙ্গে বিবাহকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার আর্জি জানিয়ে যে একগুচ্ছ মামলা দায়ের করা হয়েছিল, সেটার প্রেক্ষিতে ২০২৩ সালে সেই পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ চারটি আলাদা রায় দিয়েছিল। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, ‘স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট’-র আওতায় সমলিঙ্গে বিয়েকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি সংসদের অধিকারের মধ্যে পড়ছে।
আর যে সব রিভিউ পিটিশন দাখিল হয়েছিল, তাতে সওয়াল করা হয়েছিল যে সাংবিধানিক মূল্যবোধের সঙ্গে ২০২৩ সালের রায় ‘স্পষ্টতই অন্যায্য’ ছিল। মূল মামলার অন্যতম পিটিশনার সোনু সুদ প্রথম রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছিলেন। ২০২৩ সালের নভেম্বরে দাখিল করেছিলেন সেই রিভিউ পিটিশন।
একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল মূল রায়ে
এমনিতে মূল রায় নিয়ে মামলাকারীরা সেইসময় হতাশাপ্রকাশ করলেও তাঁরা জানিয়েছিলেন যে সুপ্রিম কোর্ট একাধিক ইতিবাচক কথা বলেছেন। ভারতের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, বিবাহিত দম্পতির একজন পুরুষ এবং অপরজন মহিলা হলেই যে তাঁরা শুধুমাত্র ভালোভাবে শিশুর দেখভাল করতে পারবেন, সেটা প্রমাণ করার মতো কোনও তথ্য নেই। তিনি বলেছিলেন, 'কে ভালো অভিভাবকত্ব করবেন, কে খারাপ অভিভাবকত্ব করবেন, তা কারও লিঙ্গের উপর ভিত্তি করে অনুধাবন করতে পারে না আইন।'
