পরিবহণ দফতর আগেই জানিয়েছিল রাজ্য সড়ক এবং জাতীয় সড়কে বেআইনি যান কোনওভাবেই চালানো যাবে না। সে নির্দেশ পাওয়ার পরই এদিন হুগলিতে ধরপাকড় চালানো হয়। পরিবহণ দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সাধারণত জাতীয় সড়কে টোটো বা মোটর ভ্যান চলার উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
টোটো ধরতে অভিযানে নামল প্রশাসন। প্রতীকী ছবি
জাতীয় সড়ক এবং রাজ্য সড়কের ওপর টোটো এবং অটো চালানোর উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে পরিবহণ দফতরের। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাতীয় ও রাজ্য সড়কে দেদার চলছে টোটো, অটো। তার ফলে যেমন যানজট বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে দুর্ঘটনা। এই অবস্থায় কিছুদিন আগেই বেআইনি যান নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়েছিল পরিবহণ দফতর। আর তারপরেই এই সমস্ত যান নিয়ন্ত্রণে যৌথ অভিযানে নামল পরিবহণ দফতর এবং পুলিশ। শুক্রবার চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট এবং হুগলির পরিবহণ দফতর যৌথভাবে দীর্ঘাঙ্গী মোড় থেকে চুঁচুড়া পর্যন্ত অভিযান চালায়। এই অভিযানে সরকারের নির্দেশ অমান্য করার দায়ে ১৫ টি বেআইনি যান আটক করেছে পুলিশ ও পরিবহণ দফতর। সেইসঙ্গে বেআইনি যান প্রস্তুতকারী সংস্থাতেও এ দিন যৌথ অভিযান চালানো হয়।
পরিবহণ দফতর আগেই জানিয়েছিল রাজ্য সড়ক এবং জাতীয় সড়কে বেআইনি যান কোনওভাবেই চালানো যাবে না। সে নির্দেশ পাওয়ার পরই এদিন হুগলিতে ধরপাকড় চালানো হয়। পরিবহণ দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সাধারণত জাতীয় সড়কে টোটো বা মোটর ভ্যান চলার উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কারণ এইসব যান জাতীয় এবং রাজ্য সড়কে চললে যেমন যানজট বাড়ে তেমনি দুর্ঘটনাও ঘটে থাকে। শুধু তাই নয়, এর ফলে বহু বাস ঠিকমতো যাত্রী পাচ্ছে না। ফলে একাধিক বাস রুট উঠে যাচ্ছে। সেই কারণে পরিবহণ দফতরের তরফে জাতীয় এবং রাজ্য সড়কে বেআইনি যান চালানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। প্রসঙ্গত, হুগলির পরিবহণ দফতরের তরফে এ বিষয়ে টোটো, অটো চালকদের আগেই সতর্ক করা হয়েছিল। তারপরেও নিয়ম লঙ্ঘন করার দায়ে অভিযান চালিয়ে ১৫ টি বেআইনি যান আটক করে জেলা পরিবহণ দফতর।